মহাভারত নিয়ে নিজস্ব চিন্তাধারায় তির্যক লেখাগুলি বিভিন্ন সময়ে লেখা। বা ব্যঙ্গ পুরাণ নাম দিয়ে লেখাগুলি প্রাচীন বাংলার আদলে লেখা এবং তির্যক লেখা।
লেখা আমার পেশা নয়। গ্রামের জমিজমায় চাষ আবাদ দেখাশোনা করি। লাঙল চালাতে হয়। কলম চালাতে হয়না। তাই লেখাপড়ার চর্চাও নেই।
রসায়নে স্নাতক। ছোটবেলায় বাবার চাকরি সূত্রে চলে আসি বিহারে। তখন থেকেই প্রবাসী। বাংলা চর্চা ছাড়িনি। কিছু পুরোন লেখা যেগুলো ভাগলপুরের বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিনে বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত হয়েছে তা উল্লেখ করে এই ব্লগে রাখার কল্পনাও করেছি। কর্মস্থল ছিল বিহার ও ঝাড়খন্ড। সেই সূত্রে বহু জায়গা ঘুরেছি। বহু মানুষকে কাছ থেকে দেখেছি। ব্লগে সেই সব বিষয়ে প্রচুর লেখা ধরে রেখেছি। নাসিরুদ্দিন মোল্লার গল্পগুলো বহুল প্রচলিত। প্রতিটি গল্পই সংগ্রহ করা হয়েছে বিভিন্ন সোর্স থেকে। এই গল্পগুলি সংগ্রহ করে নিজের মতো করে লিখেই ব্লগে রেখেছি। পরবর্তী কালে গোপাল ভাঁড়ের গল্পও সংগ্রহ করার ইচ্ছে আছে।
পেশাগত ভাবে চাষ করি আর স্বভাবে লিখি।
লেখা আমার পেশা নয়। গ্রামের জমিজমায় চাষ আবাদ দেখাশোনা করি। লাঙল চালাতে হয়। কলম চালাতে হয়না। তাই লেখাপড়ার চর্চাও নেই।
রসায়নে স্নাতক। ছোটবেলায় বাবার চাকরি সূত্রে চলে আসি বিহারে। তখন থেকেই প্রবাসী। বাংলা চর্চা ছাড়িনি। কিছু পুরোন লেখা যেগুলো ভাগলপুরের বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিনে বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত হয়েছে তা উল্লেখ করে এই ব্লগে রাখার কল্পনাও করেছি। কর্মস্থল ছিল বিহার ও ঝাড়খন্ড। সেই সূত্রে বহু জায়গা ঘুরেছি। বহু মানুষকে কাছ থেকে দেখেছি। ব্লগে সেই সব বিষয়ে প্রচুর লেখা ধরে রেখেছি। নাসিরুদ্দিন মোল্লার গল্পগুলো বহুল প্রচলিত। প্রতিটি গল্পই সংগ্রহ করা হয়েছে বিভিন্ন সোর্স থেকে। এই গল্পগুলি সংগ্রহ করে নিজের মতো করে লিখেই ব্লগে রেখেছি। পরবর্তী কালে গোপাল ভাঁড়ের গল্পও সংগ্রহ করার ইচ্ছে আছে।
পেশাগত ভাবে চাষ করি আর স্বভাবে লিখি।